একাই চার গোল করেও হার!
একাই চার গোল করেও হার!
১৯৬২ বিশ্বকাপ যেন ছিল ৪ গোলের মহড়া। সেবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে চার গোলই যথেষ্ট ছিল। মোট পাঁচজন খেলোয়াড় চারটি করে গোল করেছিলেন। শিরোপাজয়ী ব্রাজিল দলের ভাভা, গারিঞ্চা ছাড়াও ছিলেন চিলির লিওনেল সানচেজ, হাঙ্গেরির ফ্লোরিয়ান আলবার্ট, সোভিয়েত ইউনিয়নের ভ্যালেন্তিন ইভানোভ ও যুগোস্লাভিয়ার ড্রাজান জার্কোভিচ চারটি করে গোল করেছিলেন।
বিশ্বকাপে সাফল্য ও ব্যর্থতার সঙ্গে চারবার করে পরিচয় হয়েছে জার্মানির। ইউরোপের অন্যতম সফল দলটি ৪বারে চ্যাম্পিয়ন এ ছাড়াও ৪বার রানার্সআপ আপ হয়েছে । অন্যদিকে বিশ্বকাপ টানা ৪বার কোয়ার্টার ফাইনালে বাদ পড়ার অনন্য রেকর্ড রয়েছে সুইজারল্যান্ডের (১৯৩৪ থেকে ১৯৫৪)। আর টানা ৪বার (১৯৮৬ থেকে ১৯৯৮) দক্ষিণ কোরিয়া বাদ পরেছে প্রথম পর্ব থেকে।
তবে আর্নেস্ত ইউলিমোস্কির রেকর্ডটা একটু দুঃখেরই। ১৯৩৮ বিশ্বকাপে পোল্যান্ডের হয়ে এক ম্যাচে চার গোল করেও ব্রাজিলের বিপক্ষে ম্যাচটা হারতে হয় তাঁকে। ব্রাজিলের কাছে ম্যাচটা ৬-৫ গোলে হেরেছিল পোল্যান্ড। ১৯৫৪ বিশ্বকাপে ‘ম্যাজিক্যাল ম্যাগিয়ার্স’ খ্যাত হাঙ্গেরির স্যান্দর ককসিস টানা চার ম্যাচে দুটি করে গোল করেছিলেন। ব্রাজিলের হয়ে ৪টি বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছেন পেলে। এই চার টুর্নামেন্টে তিনি ন্যূনতম একটি করে গোল করেছেন। একই কীর্তি রয়েছে জার্মানির উয়ে সিলার (১৯৫৮-১৯৭০) ও মিরোস্লাভ ক্লোসার (২০০২-২০১৪)।
তবে আর্নেস্ত ইউলিমোস্কির রেকর্ডটা একটু দুঃখেরই। ১৯৩৮ বিশ্বকাপে পোল্যান্ডের হয়ে এক ম্যাচে চার গোল করেও ব্রাজিলের বিপক্ষে ম্যাচটা হারতে হয় তাঁকে। ব্রাজিলের কাছে ম্যাচটা ৬-৫ গোলে হেরেছিল পোল্যান্ড। ১৯৫৪ বিশ্বকাপে ‘ম্যাজিক্যাল ম্যাগিয়ার্স’ খ্যাত হাঙ্গেরির স্যান্দর ককসিস টানা চার ম্যাচে দুটি করে গোল করেছিলেন। ব্রাজিলের হয়ে ৪টি বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছেন পেলে। এই চার টুর্নামেন্টে তিনি ন্যূনতম একটি করে গোল করেছেন। একই কীর্তি রয়েছে জার্মানির উয়ে সিলার (১৯৫৮-১৯৭০) ও মিরোস্লাভ ক্লোসার (২০০২-২০১৪)।
বিশ্বকাপে পেনাল্টিতে ৪ গোল করার রেকর্ড আছে ‘কালো চিতা’ খ্যাত পর্তুগালের ইউসেবিওর। অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ ৪টি বিশ্বকাপ খেলেছেন মেক্সিকোর রাফায়েল মার্কুয়েজ। ২০০২ থেকে ২০১৪ বিশ্বকাপে মেক্সিকোর অধিনায়ক ছিলেন তিনি। চিরসবুজ এই ডিফেন্ডার এবার জায়গা করে নিয়েছেন মেক্সিকোর বিশ্বকাপ স্কোয়াডে।
No comments